অভিনয় সফরের শুরুর দিকে প্রযোজকদের থেকে একের পর এক কুপ্রস্তাব পেয়েছিলেন রেণুকা। তিনি একা নন। বলিউড অভিনেত্রী রবীনা টন্ডন প্রযোজকদের কুপ্রস্তাব থেকে কী ভাবে বাঁচতেন, তা-ও জানিয়েছেন রেণুকা।
বিবাহিত প্রযোজকের সঙ্গে থাকতে হবে। তাঁর সঙ্গে সময় কাটাতে হবে। বিনিময়ে হাতখরচ দেওয়া হবে। সম্প্রতি বলিউডের প্রযোজকদের কুপ্রস্তাব নিয়ে মুখ খুললেন ছোটপর্দার অভিনেত্রী রেণুকা শহানে।
অভিনয় সফরের শুরুর দিকে প্রযোজকদের থেকে একের পর এক কুপ্রস্তাব পেয়েছিলেন রেণুকা। তিনি একা নন। বলিউড অভিনেত্রী রবীনা টন্ডন প্রযোজকদের কুপ্রস্তাব থেকে কী ভাবে বাঁচতেন, তা-ও জানিয়েছেন রেণুকা।
প্রথমে নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রেণুকা বলেন, “আমার বাড়িতে এক প্রযোজক এসেছিলেন। তাঁর একটি প্রস্তাব ছিল। তিনি বিবাহিত ছিলেন। ওঁর শাড়ির সংস্থার ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে বলেছিলেন, আমাকে ওঁর সঙ্গে থাকতে হবে। উনি আমাকে হাতখরচ দেবেন। এই শুনে আমি ও আমার মা স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম।
প্রযোজকের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রেণুকা। এই ধরনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলে অভিনয়জগতে টিকে থাকা আরও কঠিন হয়ে ওঠে বলে জানান তিনি। তার কারণ, প্রস্তাব ফেরালে সেই প্রযোজকেরা অন্য জায়গায় কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রেও বাধা তৈরি করেন। তবে সৌভাগ্যবশত তাঁর সঙ্গে এমন কিছু ঘটেনি বলে জানান রেণুকা।
রবীনা টন্ডনের একটি অভিজ্ঞতাও সাক্ষাৎকারে তুলে ধরেন রেণুকা। তিনি জানান, কুপ্রস্তাব নিয়ে খুব সতর্ক থাকতেন অভিনেত্রী। রেণুকার কথায়, “রবীনা সেই সময়ের ব়ড় অভিনেত্রী। আউটডোর শুটিং চলছিল। হোটেলে থাকছিলাম আমরা। প্রতিদিন নিজেদের মধ্যে হোটেলের ঘর অদলবদল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন রবীনা।” কে কোন ঘরে থাকছেন, তা যাতে কেউ জানতে না পারে, সেই জন্য প্রতিদিন হোটেলের ঘর বদলাতেন রবীনা। কোনও প্রযোজক যাতে ঘরে এসে সমস্যা তৈরি না করেন, তাই এই সতর্কতা বজায় রাখতেন অভিনেত্রী। বাইরে শুটিং হলে রাতে অভিনেত্রীদের ঘরে প্রায়ই প্রযোজক ও অভিনেতারা এসে কড়া নাড়েন, এমন ঘটনা নাকি ঘটেই থাকে, অভিযোগ রেণুকার।
বিবাহিত প্রযোজকের সঙ্গে থাকতে হবে। তাঁর সঙ্গে সময় কাটাতে হবে। বিনিময়ে হাতখরচ দেওয়া হবে। সম্প্রতি বলিউডের প্রযোজকদের কুপ্রস্তাব নিয়ে মুখ খুললেন ছোটপর্দার অভিনেত্রী রেণুকা শহানে।
অভিনয় সফরের শুরুর দিকে প্রযোজকদের থেকে একের পর এক কুপ্রস্তাব পেয়েছিলেন রেণুকা। তিনি একা নন। বলিউড অভিনেত্রী রবীনা টন্ডন প্রযোজকদের কুপ্রস্তাব থেকে কী ভাবে বাঁচতেন, তা-ও জানিয়েছেন রেণুকা।
প্রথমে নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রেণুকা বলেন, “আমার বাড়িতে এক প্রযোজক এসেছিলেন। তাঁর একটি প্রস্তাব ছিল। তিনি বিবাহিত ছিলেন। ওঁর শাড়ির সংস্থার ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে বলেছিলেন, আমাকে ওঁর সঙ্গে থাকতে হবে। উনি আমাকে হাতখরচ দেবেন। এই শুনে আমি ও আমার মা স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম।
প্রযোজকের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রেণুকা। এই ধরনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলে অভিনয়জগতে টিকে থাকা আরও কঠিন হয়ে ওঠে বলে জানান তিনি। তার কারণ, প্রস্তাব ফেরালে সেই প্রযোজকেরা অন্য জায়গায় কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রেও বাধা তৈরি করেন। তবে সৌভাগ্যবশত তাঁর সঙ্গে এমন কিছু ঘটেনি বলে জানান রেণুকা।
রবীনা টন্ডনের একটি অভিজ্ঞতাও সাক্ষাৎকারে তুলে ধরেন রেণুকা। তিনি জানান, কুপ্রস্তাব নিয়ে খুব সতর্ক থাকতেন অভিনেত্রী। রেণুকার কথায়, “রবীনা সেই সময়ের ব়ড় অভিনেত্রী। আউটডোর শুটিং চলছিল। হোটেলে থাকছিলাম আমরা। প্রতিদিন নিজেদের মধ্যে হোটেলের ঘর অদলবদল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন রবীনা।” কে কোন ঘরে থাকছেন, তা যাতে কেউ জানতে না পারে, সেই জন্য প্রতিদিন হোটেলের ঘর বদলাতেন রবীনা। কোনও প্রযোজক যাতে ঘরে এসে সমস্যা তৈরি না করেন, তাই এই সতর্কতা বজায় রাখতেন অভিনেত্রী। বাইরে শুটিং হলে রাতে অভিনেত্রীদের ঘরে প্রায়ই প্রযোজক ও অভিনেতারা এসে কড়া নাড়েন, এমন ঘটনা নাকি ঘটেই থাকে, অভিযোগ রেণুকার।
তামান্না হাবিব নিশু